This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
সীমাহীন দুর্ভোগে ২০ হাজার জনসাধারণ
![]() |
রতনপুর থেকে মধুরহাইল্যা রাস্তার বেহাল দশা |
- হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রতনপুর থেকে মধুর হাইল্যা পর্যন্ত কাচা রাস্তাটি বেহাল অবস্থা হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে প্রায় ২০ হাজার জনসাধারণ। পাকাকরণ না হওয়ায় শিক্ষা ও ব্যবসাসহ অন্যান্য উন্নয়ন ব্যহত হচ্ছে। সরেজিমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের রতনপুর এলাকা থেকে নাগেশ^রী পৌরসভার মধুর হাইল্যা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার কাচা রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় খানা-খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। কোনো যান চলাচল করতে পারে না। রাস্তাটি দিয়ে বোর্ডেরবাজার, আদর্শপাড়া, সাপখাওয়া, তেলিয়ানিপাড়, মোল্লারভিটা, মধুরহাইল্যাসহ কয়েক এলাকার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ এ রাস্তা দিয়ে চলাচলল করে। ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষাসহ সকল প্রকার যোগাযোগের মাধ্যম এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করে প্রায় ১ হাজার জনসাধারন। বর্তমান সরকারের ব্যাপক উন্নয়নে এসব অঞ্চলের মানুষ খুশি থাকলেও তাদের মাঝে অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই রাস্তাটি। সামান্য বৃষ্টিতেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। বেহাল রাস্তাটিতে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য খানা-খন্দক। বিভিন্ন জায়গায় দেবে গিয়ে উঁচু-নিচু হয়েছে। বৃষ্টির দিনে পানি আর কাদা জমে যাওয়ায় বিপাকে পড়তে হয় পথচারীদের। অসংখ্য ছোট-বড় গর্তের কারনে যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে চরম দুর্ভোগের শিকার এসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষ। এ নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে রাস্তাটি পাকাকরণের দাবি তুলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ও মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে আন্দোলন করে আসছেন সামাজিক সংগঠন উচ্ছ¡াস এর যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান। তিনি প্রতিনিয়ত সাংবাদিক, স্থানীয় সরকার, রাজনীতিবিদ, ও সরকারি কর্মকর্তাসহ, চেয়ারম্যানগণকে মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে রাস্তাটি পাকাকরণের দাবি তুলে ধরছেন। এ বিষয়ে মিজানুর রহমান মিজান বলেন, সাপখাওয়া বাজারে আমার ছোট খাটো একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু বাজার যেতে আমাদের কষ্টের সীমা থাকে না। বৃষ্টির দিনে রাস্তা দিয়ে চলাচর করতে পারি না। সাপখাওয়া বাজার বণিক সমিতির সভাপতি ডা. শেখ মো. নুর ইসলাম জানান, আমাদের বাড়ি থেকে বাজার যাওয়া আসার রাস্তাটিতে কয়েক জায়গায় বড় বড় গর্ত ও খানা খন্দক রয়েছে। গাড়ি নিয়ে বের হওয়া যায না। বৃষ্টির দিনে যাতায়াতই বন্ধ করি। নাগেশ^রী মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী মোর্শেদা, লিজা বলেন প্রতিনিয়ত আমরা এ রাস্তা দিয়ে কলেজে যাই। রাস্তা খরাপের কারনে দ্বিগুন ভাড়া দিলেও রিকশা যায় না। তাই হেঁটে যেতে হয়। সাপখাওয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, রয়হান, লিপা, রাহাত বলেন বৃষ্টির দিনে আমরা স্কুলে যেতে পারি না। আমাদের অনেক সমস্যা হয়। অনেক সময় পিছলে পড়ে যায় অনেকেই। রতনপুর এলাকার বাসিন্দা রায়গঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসম আব্দুল্লাহ আল ওয়ালিদ মাসুম বলেন, কয়েক এলাকার মানুষের চলাচলের মাধ্যম এই রাস্তা। কিন্তু এই কাচা রাস্তাটি পাকাকরণ না হওয়ায় অনেকদূর ঘুরে উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াত করতে হয়। এতে খরচও দ্বিগুণ পড়ে। রাস্তাটি অবিলম্বে পাকাকরণ হলে প্রায় ২০হাজার মানুষ কষ্ট থেকে মুক্তি পাবে। উপজেলা প্রকৌশলী বাদশা আলমগীর বলেন রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য একটি প্রকল্পে ধরা আছে। অনুমোদন হলেই কাজ শুরু হবে।
কুড়িগ্রামে দুই কিশোর-কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
- হুমায়ুন কবির সূর্য্য, কুড়িগ্রাম থেকেঃ
কবিতা আবৃত্তি: জেলখানার চিঠি | নন্দদুলাল মণ্ডল
![]() |
জেলখানার চিঠি |
নাজিম হিকমতের কবিতা : জেলখানার চিঠি
অনুবাদ - সুভাষ মুখোপাধ্যায়
আবৃত্তি : নন্দদুলাল মণ্ডল
ইরাটোস্থেনিস কর্তৃক পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় | শুভাশীষ চিরকল্যাণ পাত্র
স্বপ্ন | বিপ্লবী সাজু
![]() |
বিপ্লবী সাজু
|
কাগজের দূরবীণ | শুভাশীষ চিরকল্যাণ পাত্র
![]() |
শুভাশীষ চিরকল্যাণ পাত্রের তৈরি কাগজের দূরবীণ |
এই দূরবীণে চাঁদের পাহাড়, বৃহস্পতির চারটি বৃহৎ উপগ্রহ, অ্যাণ্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি, শুক্রের কলা (সরু কাস্তের মতো দশাটা), তারাপুঞ্জ (Star clusters) ইত্যাদি দেখা সম্ভব। কৃত্তিকা, মৌচাক ইত্যাদি পুঞ্জগুলিকে এতে নয়নাভিরাম লাগে...
- ওপার বাংলার লেখকঃ শুভাশীষ চিরকল্যাণ পাত্র
জরীফ উদ্দীনের খোলা চিঠি | জরীফ উদ্দীন
![]() |
জরীফ উদ্দীন |
ফিরোজ সরকার- এক অদম্য শিল্পী | আনু ইসলাম
![]() |
শিল্পী ফিরোজ সরকার |
এমন এ অভাগা দিনে অশান্ত ক্লান্ত কমল মনে বয়ে আসে এক মহিয়সী নারীর প্রেম। বড়ই উল্মাদ হয়ে পড়েন ফিরোজ ভাইয়া। অতঃপর জীবন সঙ্গীনি সেই সে অপূর্ব নারী। শূণ্যতার বুকে পূর্ণতা আর নিরাশার বুকে আশা নিয়ে বাঁচতে শিখেন ফিরোজ ভাই। নিজেকে সাজিয়ে নেন হরেক রঙে
গল্প: নিঃশব্দ কান্না | বাদশা সৈকত
![]() |
লেখকঃ বাদশা সৈকত |
ছেলে একদিন ভার্সিটি থেকে বাড়ি আসলো এবং রাতের খাবারের পর বাবা-মায়ের পাশের ঘরে শুয়ে পড়লেন। কিন্তু ছেলে ঘুমাতে পারলো না। রাত যতই গভীর হতে থাকলো বাবার গোঙ্গানীর শব্দটা ততই বাড়তে থাকলো। সাথে শুকনো কাশির ঢকাশ ঢকাশ শব্দ। মায়েরও কোকানীর শব্দটা রাতের নিস্তদ্ধতাকে দুরে ঠেলে ছেলের কানে আঘাত করতে থাকলো।
বাবা মায়ের এ অবস্থা দেখে ছেলে বিছানা ছেড়ে উঠে বাবা-মায়ের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে তাদের ডাকতে থাকলো। ছেলের কন্ঠ শুনে মা কোন রকমে বিছানা ছেড়ে উঠে দরজা খুলে দিলো। সে নাগাত বাবারও গোঙ্গানীর শব্দটা বন্ধ হয়ে গেছে।
ছেলে তার মাকে বললো-
-আজও দুজনেই ঔষধ খাননি।
মা কোন কথা না বলে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে।
ছেলে আবার বললো-
-কথা বলছেন না কেন? ঔষধ কি শেষ হয়ে গেছে?
এবার মা বললেন-
-তোর বাবা ঔষধ আনতে ভুলে গেছে।
ছেলে বললো-
-আমি জানি বাবা কেনন ঔষধ আনতে ভুলে যান। আমি না কতবার বলেছি আমাকে আর টাকা পাঠাতে হবে না। আমি টিউশনি করেই আমার লেখা-পড়ার খরচ চালিয়ে নিচ্ছি। বুঝেছি বাবা বাজারে ঔষধ কেনার টাকা নিয়ে গিয়ে সেই টাকাই আবারও আমাকে পাঠিয়েছে।
ছেলে আর কোন কথা না বলে তার ঘরে ফিরে গিয়ে বিছানায় গা দিলো। কিন্তু বাকী রাত আর ঘুমাতে পারলো না। যদিও বা বাবা-মায়ের গোঙ্গানীর শব্দটা তেমন আর শোনা যাচ্ছিলো না। ছেলে জানে তার বাবা-মা কতটা কষ্ট করে শরীরের কষ্টগুলোকে চেপে রেখেছে। যাতে করে ভার্সিটি পড়ুয়া ছেলে তাদের কষ্টের শব্দ শুনে কোন কষ্ট না পায়।
ছেলে একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ছেড়ে তাদের অতীত আর বর্তমানের কথা ভাবতে থাকলো।
কৃষক পরিবারের অতীতটা ভালোই কাটছিল তাদের। ছেলে-মেয়েদের লেখা-পড়া আর সংসারের ব্যায়ভার বেড়ে যাওয়ায় অভাব তাদের সংসারে হাতছানী দিতে থাকে। সামান্য জমির ধান, গাছের সুপারীর টাকায় এখন আর কুলায় না। তারপরও বাবা-মা ছেলে-মেয়েদের এই আশায় নিজের জীবনকে বাজি রেখে লেখা-পড়া করাচ্ছেন যে তারা একদিন শিক্ষিত হয়ে সরকারী চাকুরী করবে। তখন আর অভাব নামের কোন দ্বৈত্য ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না।
এসব ভাবতে ভাবতে এক সময় ফজর হয়ে আসলো। ছেলে ভাবে তার বাবা-মা হয়তো বর্তমানের বাস্তবতা সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তারা ভাবেন তাদের অসুখের কষ্টের চেয়ে সন্তানের না খেয়ে থাকার কষ্টটাই তাদের কাছে বেশি বেদনা দায়ক। অথচ বাবা-মায়ের এই খাঁটি কষ্টের আশাগুলোই বন্দী হয়ে আছে দেশে রাজনীতির ঘাঁড়ে পা রাখা কিছু ভন্ড, কুলাঙ্গার নেতার হাতে। এই ব্লাডি বাস্ট্রার্ডরা জানেই না এসব সন্তানদের বাবা-মা তাদের সন্তানদের কতটা চাপা কষ্ট বুকে ধারন করে লেখা-পড়া শেখান। তারা শুনতেই পান না এসব পরিবারের কষ্টের নিঃশব্দ কান্না গুলি।
কুড়িগ্রাম নিয়ে আমার অনুভূতি অতঃপর সোনাহাট স্থল বন্দর | কাজী শফিকুর রহমান
![]() |
কাজী শফিকুর রহমান; বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) |
যে মঙ্গার কথা আগে শুনা যেতো, তা অনেকটা দূরীভূত হতে চলেছে। এখন চরবাড়িতে বাদাম ভুট্রা,কাউন, ডাল ইত্যাদি ধরনের কৃষিজাত ফসল উৎপাদন হচ্ছে। তারপরেও বেকার মানুষের সংখ্যা অনেক। এদের ঠিকমতো কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিলে এ জেলার দারিদ্র্যের হার অনেক নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব।
প্রহনন থেকে প্রেমপ্রহার | দেবপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়
![]() |
দেবপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়; Collaborator at Saint-Petersburg State University |
সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী
- পদের নামঃ ফিল্ড সুপারভাইজার
- পরীক্ষার তারিখঃ ১৪-০৯-২০১৮
- পদের নামঃ সাটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
- পরীক্ষার তারিখঃ ১৪-০৯-২০১৮
- এই পরীক্ষার সময়সূচী কোন নোটিশ প্রকাশ হয়নি । আপনারা যারা আবেদন করছেন ,সবার মোবাইলে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দিবে।
- পরীক্ষার সময়সূচী সহ সম্পূর্ণ তথ্য আপনার এডমিট কার্ডে পাবেন।
কবিতাঃ মুক্ত পাখি | শামীমা আক্তার
![]() |
শামীমা আক্তার |
কুড়িগ্রামে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টি নিজেই প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আমিনুর রহমান
১৯৮৫ সালে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালের পিছনে সরকারী খাস জায়গায় প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলামকে অযৌক্তিক অজুহাতে চলতি বছরের ২৪ জুলাইয়ে সাময়িক বরখাস্ত করার পর থেকে বিদ্যালয়টিতে হযবরল অবস্থা দেখা দেয়।
আজ ৯ সেপ্টম্বর বেলা ১২ টার দিকে কুড়িগ্রাম জেলা প্রেসক্লাবের একদল সাংবাদিক সরেজমিনে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখতে পান কাগজ কলমে ১শত ৪ জন শিক্ষার্থী থাকলেও বাস্তবে মাত্র ১৭জন শিক্ষার্থী এবং ১০ শিক্ষকের মধ্যে ৫জন শিক্ষকের দেখা পাওয়া যায়।
প্রতিমাসে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী স্কুলে কর্মরত ১৯ জন শিক্ষক কর্মচারীর বেতন খাতে প্রায় ৩ লাখ টাকা আসে। এতো অর্থ ব্যয়ের মাধ্যম্যে আমাদের প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী সন্তানরা কতখানি শিক্ষা অর্জন করে ? এ বিষয় সম্পর্কে নতুন করে ভাবতে হবে।
বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের সব চেয়ে বড় দৃষ্টিকটু বিষয় হচ্ছে বর্তমানে এ বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিন আল পারভেজ। একজন ইউএনও কিভাবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।
অনুগল্পঃ ডিক্শনারী দেখা | খায়রুল আনাম
![]() |
খায়রুল আনাম |
বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের ভূত | নাহিদ হাসান
![]() |
নাহিদ হাসান |
এককাপ চা | কাজী শফিকুর রহমান
![]() |
কাজী শফিকুর রহমান |
শালা আমাকে মফিজ বলে। আজ বুঝবি মফিজ কাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি।
মূল্যায়নের আশায় থেকো না | বব ডিলান
![]() |
বব ডিলান |
আমি-ই তুমি | নাহার কৃপা
কবিতা : তোকে নিয়ে প্রেম | দেবযানী কথাসব