This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Showing posts with label জব জোন. Show all posts
Showing posts with label জব জোন. Show all posts

আজই প্রকাশ হচ্ছে NTRCA নিবন্ধনধারীদের সুপারিশ



বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগের জন্য সুপারিশকৃতদের তালিকা প্রস্তুত করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।  শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র এ খবর নিশ্চিত করেছেন।  জানা গেছে আজ রাতেই ওই তালিকা প্রকাশ করা হতে পারে।

কর্মকর্তারা জানান, আবেদন যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনও সময় সুপারিশকৃত প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। অন্য আরেকটি সূত্র জানায়, রাতের মধ্যেই সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। এরপর সুপারিশপত্র প্রকাশ করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন।

ফেব্রুয়ারিতে ৪০ হাজার শূন্য পদে যোগদান কার্যক্রম শুরু হবে।
জানা গেছে, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের নিয়োগে বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ডিসেম্বর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ দিতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শিক্ষক পদে ৩১ লাখ আবেদন জমা পরে।

দ্রুত অপেক্ষার অবসান নিবন্ধনধারীদের



দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগপ্রত্যাশীদের অপেক্ষার অবসান চলতি সপ্তাহে। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট তারিখ বলবো না। তবে আশা করছি এ সপ্তাহের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে।

কী পদ্ধতিতে নিয়োগ দেয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সব প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সম্পন্ন হবে। ফল প্রকাশের পর যোগ্য প্রার্থীদের এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটিকে এসএমএস ও লিখিতভাবে এ তথ্য জানানো হবে। আশফাক হুসেন বলেন, ৩০ দিনের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীকে যোগদান করতে বলা হবে। যদি কেউ এ সময়ের মধ্যে যোগদান না করেন তবে পরবর্তী মেধা তালিকায় যোগ্য প্রার্থীকে যোগ্য বলে বিবেচনা করে তাকে যোগদানের সুযোগ দেয়া হবে।

জানা গেছে, সারাদেশে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোট ৩৯ হাজার ৫৩৫ জন শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। ১ম থেকে ১৪তম নিবন্ধিতদের জন্য আবেদনের সুযোগ ছিল। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের জন্য অনলাইনে আবেদন নেওয়া হয় ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে ২ জানুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত। গত ১২ জুন যাদের বয়স ৩৫ অথবা তার কম এবং জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য শর্ত পূরণ করবে শুধু তারাই নিয়োগ হবে। জাতীয় মেধার ভিত্তিতে বাছাইপূর্বক বিধি মোতাবেক প্রতিটি পদের বিপরীতে চূড়ান্তভাবে একজনকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ। এর পর নির্বাচিতদের মোবাইল ফোনে মেসেজের মাধ্যমে সেই তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে। বিস্তারিত জানা যাবে 

অথবা 
http://ntrca.gov.bd এ ওয়েবসাইটে।

NTRCA -এর প্রথম গণশুনানি কাল

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে প্রার্থী বাছাইয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের অংশ হিসেবে গণশুনানি অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) উদ্যোগে আটটি বিভাগে পর্যায়ক্রমে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেল ৪টা ৪৫  মিনিটে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে  সিলেট বিভাগে প্রথম গণশুনানির আয়োজন করেছে ।

বুধবার (২৩ জানুয়ারি)এনটিআরসিএর একাধিক সূত্র দৈনিক শিক্ষাকে এ খবর নিশ্চিত করেছে। গণশুনানিতে সভাপতিত্ব করবেন এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন। 
গণশুনানিতে সিলেট বিভাগের নিবন্ধন সনদধারীদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। গণশুনানিতে তারা নিবন্ধন সম্পর্কিত সমস্যা, পরামর্শ, আবেদন এবং অভিযোগগুলো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সামনে তুলে ধরার সুযোগ পাবেন। 
সূত্রঃ দৈ.শি

আজ রাতেই প্রকাশ হবে নিবন্ধনধারীদের সুপারিশ


বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগের জন্য সুপারিশকৃতদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনও সময় তা প্রকাশ হতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র। তালিকা প্রকাশের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। রোববার দিবাগত রাতেই এই তালিকা প্রকাশ করা হতে পারে। কোনো কারণে রোববার এই তালিকা প্রকাশ না হলেও সোমবার প্রকাশ হতে পারে বলেও জানিয়েছে এনটিআরসিএ সূত্র।


কর্মকর্তারা জানান, আবেদন যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনও সময় সুপারিশকৃত প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। জানা যায়, সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। এরপর সুপারিশপত্র প্রকাশ করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন। ফেব্রুয়ারিতে ৪০ হাজার শূন্য পদে যোগদান কার্যক্রম শুরু হবে।
জানা গেছে, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের নিয়োগে বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ ডিসেম্বর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ দিতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শিক্ষক পদে ৩১ লাখ আবেদন জমা পরে।

ফেব্রুয়ারিতে- প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা


সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের পরীক্ষা (এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা) আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ বিষয়ে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এছাড়া পরবর্তী ২ মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষার শেষ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এবার প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ২৪ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যশী আবেদন করেছেন। সারাদেশে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে তারা এ ‘যুদ্ধে’ বসবেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মনজুর কাদির জাগো নিউজকে বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সঙ্কট নিরসনে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হওয়ায় কথা থাকলেও নানা কারণে তা পিছিয়ে গেছে। সময় বিলম্ব হলেও পরীক্ষার আয়োজনের সকল প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারিতে লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে এই মন্ত্রণালয়ে নতুন মন্ত্রী আসছেন, তার অনুমোদন নিতে হবে। নতুন মন্ত্রী অনুমোদন দিলে ফেব্রুয়ারিতে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আয়োজন করতে কোনো বাঁধা থাকবে না। পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আগামী সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ সংক্রান্ত সভা বসার কথা রয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। লিখিত পরীক্ষার পর নতুন করে আরও ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, অন্যান্য বারের চেয়ে ২০১৮ সালের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত বছরের ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে ২৪ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
আবেদনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭৬০, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৫, রাজশাহী বিভাগে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৯২৫, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭৩০, বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২৭, সিলেট বিভাগে ১ লাখ ২০ হাজার ৬২৩, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৮ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২ লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭ জন আবেদন করেছেন।
ডিপিই কর্মকর্তারা জানান, সর্বশেষ নিয়োগে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। এই হিসাবে আবেদনকৃত প্রার্থীর সংখ্যা এবার দ্বিগুণ। গত নিয়োগে সারাদেশে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬৬২। এবার দ্বিগুণ প্রার্থী হওয়ায় কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় ২০ সেটের বেশি প্রশ্ন তৈরি করা হতে পারে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরিসহ পরীক্ষা গ্রহণে নেতৃত্ব দেয় ডিপিই। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে আরও কড়াকড়ি আনা এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনে এবার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসন বিন্যাস নির্ধারণ করবে মন্ত্রণালয়।
নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। পরীক্ষার সময়সূচি, ওএমআর ফরম ডিজাইন ও মূল্যায়ন, ফলাফল প্রকাশ কার্যক্রম কোন পদ্ধতিতে করা হবে তা নিয়ে বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবারও আগের মতই লিখিত ও মৌখিক দুই স্তরেই পরীক্ষা নেয়া হবে। আগের নিয়ম অনুযায়ী এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা ৮০ নম্বর ও ভাইভায় ২০ নম্বর থাকবে।
জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তার আলোকে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস চাওয়া হয়।
লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
প্রার্থীরা dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়া ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।
২৮ বছর পর সিলেট যুগের অবসান
সেই ১৯৯১ সালের পর এই প্রথম অর্থ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পাচ্ছেন এমন একজন, যার বাড়ি সিলেট বিভাগের বাইরে। অর্থাৎ দীর্ঘ ২৮ বছর একচেটিয়া অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন সিলেট বিভাগের কেউ না কেউ। এবার তার অবসান ঘটছে।
রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম জানান, গঠিত হচ্ছে ৪৬ সদস্যের মন্ত্রিসভা। এই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া ২৪ জন মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী থাকছেন। এর মধ্যে আ হ ম মোস্তফা কামাল এমপিকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে দেয়া হচ্ছে। কুমিল্লা-১০ আসন থেকে তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচীত হন।
বঙ্গভবনে সোমবার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে নতুন মন্ত্রিসভার শপথ হবে। এরপর থেকেই নতুন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রীরা তাদের দায়িত্ব শুরু করবেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালে স্বৈর শাসকের অবসান ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় গঠিত প্রথম সরকারের আমলে পঞ্চম জাতীয় সংসদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান এম সাইফুর রহমান। অর্থ মন্ত্রণালয়ে সেই থেকে শুরু হয় সিলেট যুগ। সাইফুর রহমান ছিলেন সিলেট-১ ও মৌলভীবাজার-৩-এর সংসদ সদস্য।
এরপর ১৯৯৬ সালে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ বাতিল হলে সে বছরই সপ্তম জাতীয় সংসদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান শাহ এ এম এস কিবরিয়া। ২০০১ সালে বিএনপি আবারও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে ফের সাইফুর রহমান অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। এই সরকারের আমলেই আওয়ামী লীগের সফল অর্থমন্ত্রী এবং তৎকালীন হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি তার নির্বাচনী এলাকা সিলেটের হবিগঞ্জে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন।
শাহ এ এম এস কিবরিয়ার অবর্তমানে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ যখন আবার সংসদ গঠন করে, তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান আবুল মাল আবদুল মুহিত। সিলেট-১ আসনের এই সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নবম ও দশম সংসদে নিরিবচ্ছিন্নভাবে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে ১২টি বাজেট ঘোষণা করেন। এ সময়ে নানা মন্তব্য করে আলোচনায় থাকেন তিনি। তার আমলেই মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। অবশেষে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আবুল মাল আবদুল মুহিত রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা দিলে তার ছেড়ে দেয়া আসন সিলেট-১-এ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পান তারই ছোট ভাই এ কে আবদুল মোমেন।
এদিকে বিভিন্ন সময় অবসরের কথা বলে আসলেও গত ১ জানুয়ারি সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী চাইলে আরও এক বছর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন তিনি। বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনও কিছু বললে, আমি না করি না।

সূত্রঃ ঢাকা লাইভ

আসছে- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ হাজার নতুন পদে নিয়োগ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ হাজার নতুন পদ সৃষ্টি- হিসাবরক্ষক পদে আসছে নতুন নিয়োগ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন পদ


দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে হিসাব রক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে।

ছবিটি ক্লিক করে পড়তে পাড়েন। আবার চাপদিয়ে ধরে ডাউনলোড করেও পড়তে পাড়েন।


ব্রেকিংঃNTRCA- এর 'গণবিজ্ঞপ্তির' নাড়ীনক্ষত্র

ছবিটিতে ক্লিক করে/ছবিটি ডাউনলোড করে পড়ুন

NTRCA বিষয়ক সকল সমস্যার সমাধান

VIDEO-1

VIDEO-2



VIDEO-3



VIDEO-4



VIDEO-5



ব্রেকিং নিউজঃনিবন্ধিত শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ চলতি মাসেই


বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ প্রক্রিয়া চলতি জানুয়ারি মাসেই শেষ করা হবে। নিবন্ধনধারীদের কাছ থেকে প্রায় ৩১ লাখ আবেদন গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) একাধিক সূত্র দৈনিক শিক্ষাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশকার্যক্রম।
বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগ দেয়ার লক্ষ্যে গত ১৮ ডিসেম্বর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। গত ১২ জুন যাদের বয়স ৩৫ অথবা তার কম এবং জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য শর্ত পূরণ করবে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদন করা শুরু করেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। গতকাল ২ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করেছে এনটিআরসিএ। শেষদিন পর্যন্ত মোট ৩১ লাখ আবেদন জমা পড়েছে বলে দৈনিক শিক্ষাকে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
আবেদন যাচাই-বাছাই করে মেধা তালিকা অনুসারে প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ। সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, সারা দেশের প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। মামলাসহ বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশ কার্যক্রম। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার চেষ্টা করব আমরা। জানুয়ারি মাসের মধ্যেই নিয়োগের সুপারিশ করা যাবে বলে আমার আশা। তিনি আরও বলেন, প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে নিয়েগের বিষয়টি জানানো হবে। তারা সুপারিশ পত্রটি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
চেয়ারম্যান আরও জানান, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের চাকরি না দিলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।
সম্প্রতি বয়স ৩৫ উত্তীর্ণ শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের আবেদনের সুযোগ এবং কম্পিউটার বিষয়ে ৬ মাসের ডিপ্লোমাধারীদের আবেদন ও নিয়োগ সংক্রান্ত রুল জারি করে হাইকোর্ট। এ রুল জারির ফলে নিয়োগের সুপারিশ বাধাগ্রস্থ হবে কিনা তা জানতে চাইলে সরকারের একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, ইতিপূর্বে দেয়া হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসরণ করেই নিয়োগের সুপারিশের বিষয়টি নিষ্পত্তি করছে এনটিআরসিএ। কেন তাদের আবেদনের সুযোগ দেয়া হয়নি তার সুস্পষ্ট কারণ অবশ্যই রয়েছে।
সূত্রঃ প্রতিদিন

সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী

 পরীক্ষার তারিখঃ ১৪-০৯-২০১৮

  • পদের নামঃ ফিল্ড সুপারভাইজার
  • পরীক্ষার তারিখঃ ১৪-০৯-২০১৮
  •  পদের নামঃ সাটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
  • পরীক্ষার তারিখঃ  ১৪-০৯-২০১৮
  • এই পরীক্ষার সময়সূচী কোন নোটিশ প্রকাশ হয়নি । আপনারা যারা আবেদন করছেন ,সবার মোবাইলে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দিবে।
  • পরীক্ষার সময়সূচী সহ সম্পূর্ণ তথ্য আপনার এডমিট কার্ডে পাবেন।