![]() |
AZ Arif |
পোস্টটি লিখেছেন- AZ Arif
“এদ্দিন তো ছিডোত থাকি হিস্যাবোত আছন্যুংন্যা, এ্যলা তাও গনতিত আসনু ফির শ্যাখের বেটিও আমাক গুলাক দেইখব্যার আসিল, ইয়্যার চাইতে আর কি পাবার আছে আমারগুল্যার বাহে….”; অধুনা বিলুপ্ত মুজিব-ইন্দিরা দাশিয়ারছড়া ইউনিয়নের জনৈক ব্যক্তি;
..এই বলে আমার বক্তব্য শেষ করছি বাংলাদেশ জিন্দাবাদ….থুক্কু,থুক্কু….ও ঐটা বলি নাই? এইটা দিয়ে জাতি স্বাধীনতা পেয়েছিল, জাতীয় শ্লোগান হইল জয় বাংলা, অবশ্যই বলবো জয়য়য়য়য়য় বঙ্গবন্ধ…!!! ;তাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিরোধী দলীয় চিফহুইপ, কুড়িগ্রামের সাংসদ।[০২]
রক্তপাত-অস্ত্র-যুদ্ধ ছাড়াই মুজিব ইন্দিরা চুক্তির বাস্তবায়নে পাওয়া ছিটমহল নামক ভূখন্ডের মানুষগুলোকে দেখতে এসে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর ঐতিহাসিক সফরে যে আলো ছড়িয়ে গেলেন তা কুড়িগ্রামবাসীর কাছে সোনায় সোহাগা। তিনি উন্নয়নের যে শুভ সূচনা করেছেন বা করবেন এ অঞ্চলের মানুষের জন্য, তাঁর অতি-আন্তরিক কথাগুলো একেবারে সভামঞ্চের নাকের ডগায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুনলাম। ১৬টি উন্নয়ন কর্মের উদ্বোধন করলেন আর বাকীটা আগামী নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবে রেখে গেলেন। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রতিশ্রুতি গুলোর চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো:
প্রতিশ্রুতি নং ১। সরকারী বা বেসরকারী উদ্যোগে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন,
প্রতিশ্রুতি নং ২। প্রত্যেক উপজেলায় ১টি করে হাই স্কুল ও কলেজ সরকারিকরণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৩। জেলার ১৭টি নদীর নাব্যতার ফিরে আনতে ড্রেজিং চালুকরণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৪। জেলায় শিল্প কারখানার জন্য বিশেষ অর্থনৈতি অঞ্চল প্রতিষ্ঠাকরণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৫। দুধকুমর নদীতে ব্রিজ নির্মাণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৬। ধরলা ব্রিজের পাশে শিশু পার্ক স্থাপন,
প্রতিশ্রুতি নং ৭। প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম স্থাপণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৮। কুড়িগ্রাম-তিস্তা রেল যোগাযোগ সংস্করণ,
প্রতিশ্রুতি নং ৯। কুড়িগ্রাম-তিস্তা সড়ক নির্মাণ ইত্যাদি
“বাস্তবায়ন হবে তো!… ? বাস্তবায়ন চাই”…… জনৈক আশাবাদী;
[০৩]
“আমার কাছে দাবী দাওয়া পেশ করার প্রয়োজন নেই, একটা দেশের কিভাবে উন্নয়ণ করতে হয় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তা ভাল করে জানে”………প্রধানমন্ত্রী
(১৫-১০-২০১৫খ্রি:, মুজিব-ইন্দিরা দাশিয়ারছড়া ইউনিয়ন পরিদর্শণ শেষে কুড়িগ্রাম সরকারী কলেজ মাঠের সভাস্থলের অভিজ্ঞতা থেকে)
0 Comments:
Post a Comment