This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

কুড়িগ্রামে গলা কাটা লাশ উদ্ধার



কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে আব্দুল মজিদ ওরফে মজু পাগলা (৫০) কে গলা কেটে হত্যা করে তার নতুন অটোরিক্সা ছিনতাই করেছে দুবৃত্তরা। গত সোমবার দিবাগত রাতে আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়নের বীর-ধাউড়ারকুটি গ্রামের বড়ইতলা ব্রীজের নীচে তার গলাকাটা লাশ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। নিহত মজু পাগলা ওই ইউনিয়নের খামার আন্ধারীরঝাড় গ্রামের মৃত: ময়েজ উদ্দিনের পূত্র। সে ৫দিন পূর্বে অটোরিক্সাটি ক্রয় করেছিল।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ ইমতিয়াজ কবীর জানান, রিক্সা ছিনতাইয়ের উদ্দ্যেশে গলা কেটে হত্যাকান্ডটি ঘটানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে এবং লাশটি ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
অটোরিক্সা চালক আব্দুল মজিদ মজু পাগলার হত্যায় জড়িত মিজানুর রহমানকে আটক ক‌রে‌ছে এবং অ‌টো রিক্সা সহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।

ধন্যবাদ ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ ইমতিয়াজ কবীর সহ পুলিশ প্রশাসনকে।

জীবনের বাঁকে বাঁকে | কাজী শফিকুর রহমান শফিক

কাজী শফিকুর রহমান শফিক



সময় বহমান। স্বয়ং মহান আল্লাহ্ পাক #সুরা_আছরে সময়ের কসম দিয়ে বলেছেন - মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শরিয়ত মোতাবেক না চলার কারণে তো বটে, ফলে মানুষের নৈতিকতার হ্রাস এবং লোভ লালসার পরিমাণ দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ অধেল অর্থ এবং অসম প্রতিযোগিতার পিছনে ছুটতে গিয়ে শারীরিক পরিশ্রম কিংবা ব্যায়াম না করা নেশাগ্রস্ত দ্রব্যাদি গ্রহণ এবং অতিরিক্ত খাবার খেতে গিয়ে নিজের শরীর ধ্বংস করে চলছে।

#সুরা_আছরেই মহান আল্লাহ্ পাক আরো বলেছেন  ক্ষতিগ্রস্ত তারাই হবেন না - যাঁরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছেন, সৎকাজ করেছেন, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়ে চলছেন এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছেন। আর মানুষ যদি তা পালন করে অবশ্যই অবশ্যই নৈতিকতার পথে চলবে। দুর হবে সব অন্ধকার।

কৈশোরকালে বিশেষ করে ঈদে এবং বিকালের সময় সাইকেল চালানো কেন্দ্র করে বড় ভাইয়ের সাথে ছোট খাটো বসসা লেগে যেতো।বিশ্ববিদ্যালয় পড়াকালীন পকেটটি ঠুঠো জগন্নাথ হলেও প্রেস্টিজ জ্ঞান ছিল ভরপুর। তাই বাসার আদরের সাইকেলটি অনাদরে এক কোনে পড়ে থাকতে থাকতে নষ্ট হয়ে গেল।

১৯৯৬ সালে নিজের একখানি মোটরবাইক হলো। মোটরবাইকটি হাতে নিয়ে সেদিনেই প্রতিজ্ঞা করলাম - একান্ত প্রয়োজন না পরলে সন্ধ্যায় পর বাহিরে আড্ডা মারতে মোটরসাইকেলটি চালাবো না। রিক্সা বা অন্যকোন বাহনে না চড়ে পা হেটে বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডা মারতাম। শারীরিক কসরত না করলেও প্রায় প্রতিদিন কমপক্ষে তিন চার কিলোমিটার পথ হাটাহাটির অভ্যাস হয়ে গেল।

 আজও এই বয়সে বন্ধু বাবুল ( সমাজ) এর সাথে প্রায় তিন  কিলোমিটার দূরত্বের  পৌরমার্কেটে হেটে গিয়ে বাবুল (স্বর্ণ) এর দোকানে আড্ডা মারি। ফিরার পথে অতিরিক্ত ভার না হলে হাতে বাজারের ব্যাগ নিয়ে কোন প্রকার দুশ্চিন্তা না করে আবারো প্রায় তিন কিলোমিটার দূরত্বের পথ হেটে বাসায় ফিরি। মানুষ কে কীভাবে নিবে সেটি তাদের ব্যাপার কিন্তু নিজের শরীর তো আগে।

বর্তমান প্রজন্মের অনেকে ঘর থেকে বেড়াতে চায় না। জাঙ্ক ফুড গ্রহণ, ব্যায়াম আর খেলাধুলা না করার কারণে স্থূল থেকে স্থূলকায় হয়ে পড়ছে।প্রতিবছর মানুষ হৃদরোগ এবং ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাচ্ছে। ফলে দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা হারিয়ে যাচ্ছে। খাদ্যের ভেজালে দেশ ছয়লাপ হয়ে যাচ্ছে। জাতীয় পত্রিকায় প্রায় দেখা যায় রাসায়নিক দ্রব্যাদি ব্যবহার করে ফলমূল টাকটা রাখা কৃত্রিম রঙ এবং রাসায়নিক ফ্লেভার মিশ্রিত করে ফলের জুস সহ বিভিন্ন পানীয় এবং জাঙ্ক ফুড তৈরি করছে। এসব অতি মুনাফাখোরদের জন্য আমরা আমজনতা ক্যানসার নামক জীবানু নিয়ে মৃত্যুর মুখে পতিত হচ্ছি। সত্যি এ যুগে মানুষ নিজের ইচ্ছায় কিংবা পরোক্ষভাবে কতই না ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

গত দুবছর আগে শখ করে সাইকেল কিনলাম। কয়েকদিন সাইকেল নিয়ে শহরে ঘুরাঘুরি পর্যন্ত করেছিলাম। অনেকে বিস্মিত চোখে তাকিয়ে পর্যন্ত দেখলো। তারপর কী যে হলো সাইকেল চড়া বাদ পরলো। গতকাল ( ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮) সাইকেলটির মেরামত করে আজ আবারো সেটি নিয়ে ধরলার নদীর দিকে গেলাম।

নদীর পানি বাড়ছে। জানিনা সামনে কোন বিপদ আছে কিনা। আমরা মরছি প্রাকৃতিক কারণে, মরছি নির্বুদ্ধিতার কারণে আবার মরছি অতি মুনাফাখোর লোভী ব্যবসায়ীর কারণে।

মহান আল্লাহ্ পাক আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করুন।

কবিতা: দেখা | নাজমীন মর্তুজা

নাজমীন মর্তুজা


কবিতা: দেখা | নাজমীন মর্তুজা

জানালায় থুতনি ঠেকিয়ে চাঁদ দেখছি
নীল কিরণ কার কথা বলে ...
যামিনীর শেষ  যামে চলো চুমুক দেই
চাঁদের কিরণে ডানার পালক ভারী হয়ে যাচ্ছে ,
দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে হুঁশ ...
যামের পর যাম ....
এই বারে হুঁশ বেহুঁশ !
ঠোঁটের ভেতরে ঠোঁট
কথার ভেতরে কথা
    শুধু
চোখের ভেতরে চোখ
দেখার ভেতরে দেখা
    আর
আমাকে চাঁদের কিরণ বানালে
হই আলোর ভারে একা !

অঙ্গিকারনামা | আনজানা ডালিয়া

আনজানা ডালিয়া

অঙ্গিকারনামা | আনজানা ডালিয়া

আমি নিন্ম স্বাক্ষরকারী অঙ্গিকার করছি,
আমি আর কোনদিন-
চাঁদনীরাতে লেকের স্বচ্ছ জলে দুজনের মুখচ্ছবি দেখতে চাইবনা।
সাগরের বালুকায় তোমার নাম লিখবোনা লাভবৃত্তে।
পাহাড়চূড়ায় তোমায় নিয়ে মেঘের সাথে লুকোচুরি করবোনা।
চাইবোনা শীতের সকালে বকুল এনে মালা গেঁথে দাও।
বলবোনা সাঁঝবেলায় আমার জানালায় একটিবার উঁকি দিয়ে চোখাচোখি হতে।
কারন আমি প্রতিদিন,
তারা গুনতে গিয়ে শুকতারাটির পাশে তোমাকেও গুনি।
তারার দেশে দারুন ভাব নিয়ে আছো তুমি।


নাগেশ্বরীর নেওয়াশীতে ডাকাতের হানা


গতরাত(০৬/০১/১৯) এ কুড়িগ্রাম জেলাস্থ নাগেশ্বরী উপজেলার নেওয়াশী ইউনিয়নের ঘরজেয়াটারী গ্রামের ইসমাইল শেখের বাড়ি ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

ইসমাইল শেখের
পিতাঃআলহাজ্জ মাওঃ মোঃমজিবুর রহমান শেখ,
পেশাঃশিক্ষক,গংগারহাট দাখিল মাদ্রাসা।
ঠিকানাঃ ৭নং নেওয়াশী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড এর ঘরজেয়াটারী গ্রাম।

বিস্তরিত পড়ুন ইসমাইল হোসেন পাঠানো নিচের বার্তাটিতেঃ-
ভাই,
আমি তো আমার বাবাকে নিয়ে রংপুরের এক ক্লিনিকে আছি। বাবা খুব অসুস্থ। আমার গ্রামের বাড়িতে ছোট ভাই, নানি এবং ফুপু আছে। ওনাদের সবাইকে অজ্ঞান করে দুর্বৃত্তরা বাড়ি ডাকাতি করেছে। তিন ভরি সোনার অলংকার, নগদ ৪১হাজার ৬শত টাকা, পানির পাম্প ১টি, কাপড়, মায়ের চেক বইসহ অনেক কিছু নিয়ে যায় ডাকাতরা। বাড়ির আটটি রুমের দরজা ভেঙ্গে এই কাজগুলো করেছে। গত রাতে এই ঘটনা ঘটে।

ফেব্রুয়ারিতে- প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা


সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের পরীক্ষা (এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা) আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ বিষয়ে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এছাড়া পরবর্তী ২ মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষার শেষ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এবার প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ২৪ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যশী আবেদন করেছেন। সারাদেশে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে তারা এ ‘যুদ্ধে’ বসবেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মনজুর কাদির জাগো নিউজকে বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সঙ্কট নিরসনে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হওয়ায় কথা থাকলেও নানা কারণে তা পিছিয়ে গেছে। সময় বিলম্ব হলেও পরীক্ষার আয়োজনের সকল প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারিতে লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে এই মন্ত্রণালয়ে নতুন মন্ত্রী আসছেন, তার অনুমোদন নিতে হবে। নতুন মন্ত্রী অনুমোদন দিলে ফেব্রুয়ারিতে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আয়োজন করতে কোনো বাঁধা থাকবে না। পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আগামী সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ সংক্রান্ত সভা বসার কথা রয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। লিখিত পরীক্ষার পর নতুন করে আরও ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, অন্যান্য বারের চেয়ে ২০১৮ সালের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত বছরের ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে ২৪ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
আবেদনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭৬০, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৫, রাজশাহী বিভাগে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৯২৫, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭৩০, বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২৭, সিলেট বিভাগে ১ লাখ ২০ হাজার ৬২৩, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৮ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২ লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭ জন আবেদন করেছেন।
ডিপিই কর্মকর্তারা জানান, সর্বশেষ নিয়োগে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। এই হিসাবে আবেদনকৃত প্রার্থীর সংখ্যা এবার দ্বিগুণ। গত নিয়োগে সারাদেশে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬৬২। এবার দ্বিগুণ প্রার্থী হওয়ায় কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় ২০ সেটের বেশি প্রশ্ন তৈরি করা হতে পারে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরিসহ পরীক্ষা গ্রহণে নেতৃত্ব দেয় ডিপিই। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে আরও কড়াকড়ি আনা এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনে এবার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসন বিন্যাস নির্ধারণ করবে মন্ত্রণালয়।
নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। পরীক্ষার সময়সূচি, ওএমআর ফরম ডিজাইন ও মূল্যায়ন, ফলাফল প্রকাশ কার্যক্রম কোন পদ্ধতিতে করা হবে তা নিয়ে বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবারও আগের মতই লিখিত ও মৌখিক দুই স্তরেই পরীক্ষা নেয়া হবে। আগের নিয়ম অনুযায়ী এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা ৮০ নম্বর ও ভাইভায় ২০ নম্বর থাকবে।
জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তার আলোকে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস চাওয়া হয়।
লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
প্রার্থীরা dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়া ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।
২৮ বছর পর সিলেট যুগের অবসান
সেই ১৯৯১ সালের পর এই প্রথম অর্থ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পাচ্ছেন এমন একজন, যার বাড়ি সিলেট বিভাগের বাইরে। অর্থাৎ দীর্ঘ ২৮ বছর একচেটিয়া অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন সিলেট বিভাগের কেউ না কেউ। এবার তার অবসান ঘটছে।
রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম জানান, গঠিত হচ্ছে ৪৬ সদস্যের মন্ত্রিসভা। এই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া ২৪ জন মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী থাকছেন। এর মধ্যে আ হ ম মোস্তফা কামাল এমপিকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে দেয়া হচ্ছে। কুমিল্লা-১০ আসন থেকে তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচীত হন।
বঙ্গভবনে সোমবার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে নতুন মন্ত্রিসভার শপথ হবে। এরপর থেকেই নতুন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রীরা তাদের দায়িত্ব শুরু করবেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালে স্বৈর শাসকের অবসান ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় গঠিত প্রথম সরকারের আমলে পঞ্চম জাতীয় সংসদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান এম সাইফুর রহমান। অর্থ মন্ত্রণালয়ে সেই থেকে শুরু হয় সিলেট যুগ। সাইফুর রহমান ছিলেন সিলেট-১ ও মৌলভীবাজার-৩-এর সংসদ সদস্য।
এরপর ১৯৯৬ সালে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ বাতিল হলে সে বছরই সপ্তম জাতীয় সংসদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান শাহ এ এম এস কিবরিয়া। ২০০১ সালে বিএনপি আবারও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে ফের সাইফুর রহমান অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। এই সরকারের আমলেই আওয়ামী লীগের সফল অর্থমন্ত্রী এবং তৎকালীন হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি তার নির্বাচনী এলাকা সিলেটের হবিগঞ্জে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন।
শাহ এ এম এস কিবরিয়ার অবর্তমানে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ যখন আবার সংসদ গঠন করে, তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান আবুল মাল আবদুল মুহিত। সিলেট-১ আসনের এই সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নবম ও দশম সংসদে নিরিবচ্ছিন্নভাবে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে ১২টি বাজেট ঘোষণা করেন। এ সময়ে নানা মন্তব্য করে আলোচনায় থাকেন তিনি। তার আমলেই মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। অবশেষে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আবুল মাল আবদুল মুহিত রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা দিলে তার ছেড়ে দেয়া আসন সিলেট-১-এ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পান তারই ছোট ভাই এ কে আবদুল মোমেন।
এদিকে বিভিন্ন সময় অবসরের কথা বলে আসলেও গত ১ জানুয়ারি সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী চাইলে আরও এক বছর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন তিনি। বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনও কিছু বললে, আমি না করি না।

সূত্রঃ ঢাকা লাইভ

কবিতা: 'পার্ট টাইম প্রেমিক' | দেবযানী কথাসব



ঘুম ভেঙে একটা আদর্শ স্বপ্ন
সিনেমার মতো সকাল বা
বান্ধবীর চুলে মেঘ ভাঙা সূর্যের আলোর
খেলার সাথে

কু ঝিক ঝিক পাখির হঠাৎ উড়ে যাওয়ার
একান্ত কাব্যিক সুখের খোঁজে
তুমি পাহাড়ে।

প্রতিদিনের গদগদে থলথলে মগজ-
প্রশ্ন হীন নিরর্থক মানুষের বাঁচা
তোমাকে অবশ করেছিল

তাই ওয়েসিসের প্রেমের খোঁজে
একটা গোলাপি সন্ধে দেখতে
তুমি মরুভূমি

জিপসি রমণীর কড়া চুড়ি হাত
নাকের নোলক রোদে চমকালেও পায়ের
লোহার বেড়ি দাসত্বের
ক্ষয়িষ্ণু প্রমাণ

মগজের রাসায়নিক বিক্রিয়া কতটা
ম্যানিপুলেট করে
এ বিষয়ে একটা পোস্টমডার্ন আর্টিকেল
লেখার বোধ করো, তুমি

মুখ তুলে দেখ ক্যামেলের সারি মিশে যায়
হরাইজনে, আর সেই নারী
তোমার পাশে
গল্পের তরে।

সমুদ্রের ঢেউয়ের ফেনার সাথে
আকাশের যুগ যুগান্তের পরকীয়া প্রেমের
লুকোচুরি
তোমাকে অতিপূর্ব আনন্দ বা দুঃখ কিছুই
দিতে না পারায়,‌ পড়ে থাকা
ভাঙা নৌকায় বসে
বিকিনির তেষ্টায় কাতর হও।

কখনও বা গভীর জঙ্গলে বুনো শুয়োরের
চিৎকারে সচকিত হতে হতে
দূরবিণে হায়নার সঙ্গম দৃশ্যের সাক্ষী
হওয়ার বাসনায়

গাছের মাচায় বা অনিবার্য ভয়ে
রাত-ঘুম ভেঙে খোঁজ প্রাগৈতিহাসিক সেই
নারীর বুক
একান্ত সমর্পনে ।

বছরে কয়েক বার এমন অ্যাটাক হয়
জীবন মধ্যবিত্ত হয়ে গেলে বেশি
বাকি সব ঠিক ঠাক চলে

ম্যানেজ করাটায় জীবনের আর্ট
তাই খেলে যেতে হয় ফুটবল
কখনো সখনো
হাতে বল এলে।

ইচ্ছাঘোড়া | শাহাজাদা বসুনিয়া

শাহাজাদা বসুনিয়া


তুমি ছাড়া কোন নারীকে স্পর্শ করেনি আমার মন
বৈষ্ণব পদাবলীর মতোই স্বভাব তোমার
এখানে-সেখানে মনটা লাফিয়ে উঠে,
মধ্যরাতেও নিজের প্রেমকে চিনি
নিজেকে সামলিয়ে রাখি, আর কত কাল ?
সেই থেকে তোমাকে চিনি-যখন প্রকাশের
বয়স হয়নি আমার অথচ উস্কানি দিয়েছো তুমি।
হাঁটতে হাঁটতে এই কথা-সেই কথা তোমার সাথে
ইচ্ছে-অনিচ্ছের প্রতি কোন জোর ছিল না
হাতটাও ধরেনি আগা-গোড়া থেকে
ভাবনা থেকে বিচ্যুত নই, নারীকে স্পর্শ
করা নাকি পাপ-তাই তোমাকে ছুঁইনি অনন্তকাল।
আমাদের শুরু-শেষটা কেবলই স্বপ্নমাত্র
বাস্তব ও স্বপ্নে এখনও শরীর কেঁপে ওঠে
বাস্তবটা সব নয়-এখানেও একটি সত্য আছে
এখনও মনে হয় দেখে আসি তোমাকে নিঝুমরাতে
আমি তো যেতেই চাই, ছুঁইতেই চাই তোমাকে,
তুমি ছাড়া আর কোন নারীকে ছুঁতে পারেনি আমার মন।

একুশ দুর্বার প্রলয় | আনু ইসলাম



একুশ,
তুমি দীপ্ত- দুর্বার প্রলয়
তুমি করেছ বাংলা ভাষা জয়,
তুমি চির অমর ফুলের ভ্রোমর
তোমার নেই, নেই কোন ক্ষয়-
তুমিই দ্বীপী প্রলয়।
একুশ,
তুমি ফিনকে পরা রক্তের দান
রেখেছ তুমি লাখ শহীদের মান,
মা বঙ্গের তুমিই প্রাণ
বাহবা তোমার তরে-
একুশ নামের বীর জোয়ান।
একুশ,
তোমাতে কেন গোলা বারুদের গন্ধ ?
তুমি লাশের পিঠে লাশে গড়া স্তম্ভ !
তুমি স্বাধীন বনের পাখি
তোমার জয়ের নেশায়-
বাংলার সর্বস্বই ভাসায়েছে আঁখি।
একুশ,
তুমি পথিকের পিপাসার জল
তুমি লাল সবুজের মাঝে টলমল,
তোমার কপালের লাল টিপ
রফিক, শফিক, জব্বারের-
রক্তে গড়া ভাষার প্রদীপ।
একুশ,
তুমি বাংলা বর্ণমালার অ, আ প্রতীক।

আসছে- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ হাজার নতুন পদে নিয়োগ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ হাজার নতুন পদ সৃষ্টি- হিসাবরক্ষক পদে আসছে নতুন নিয়োগ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন পদ


দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে হিসাব রক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে।

ছবিটি ক্লিক করে পড়তে পাড়েন। আবার চাপদিয়ে ধরে ডাউনলোড করেও পড়তে পাড়েন।