This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
৩০ ডিসেম্ভরের নির্বাচনের অভিজ্ঞতা ও ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে
![]() |
নাহিদ হাসান নোলেজ |
৩০ ডিসেম্ভরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ‘ডাকসু’ নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করা হয়েছে । আগের ৪ বারের মতো বাতিল না হলে, আগামী ১১ মার্চ -এ নির্বাচন হওয়ার কথা । কেমন নির্বাচন হবে ডাকসুতে ? ৩০ ডিসেম্ভরের মতো ? আরো অভিনব ? ফ্রি এন্ড ফেয়ার ? এসব প্রশ্ন মাথায় না নিয়ে নির্বাচনের আলাপে কেউ ঢুকতে পারবেনা আসলে । ১৯৭৩ থেকে ২০১৮ এর নির্বাচন সমুহের ইতিহাস মাথায় নিলে দেখা যাবে, ডাকসু’র জন্য ন্যুনতম গ্রহনযোগ্য একটি নির্বাচন করতে হলে কমপক্ষে ২টি শর্ত পুরণ করতে হবে ;
লেখকঃ সভাপতি, রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটি।
nahidknowledge@gmail.com
অপার সম্ভাবনার কুড়িগ্রামের সকল সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো হবে – প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন
বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হকের স্মৃতি কথা
মুক্তিযোদ্ধা মো. শামসুল হক। অনেক স্বপ্ন নিয়ে সম্মুক যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। স্বাধীনতার মাসে তার যুদ্ধকালিন অভিজ্ঞতা, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি এবং স্বপ্ন নিয়ে কথা বলেছেন
১. আমরা স্বাধীনতার ৪৬ বছর অতিক্রম করেছি। আজো আমাদের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। কারণ, স্বাধীনতার পরই আমরা নানাজন নানা মতে ও পথে বিভক্ত হয়ে পড়েছি। দেশমাতৃকার স্বার্থে এক হতে পারিনি। কিন্তু এখনো সময় ফুরিয়ে যায়নি। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণে পুরো জাতি যেমন এক হয়েছিল তেমনই আবারো এক হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। আর এ দায়িত্ব পালন করতে হবে নতুন প্রজন্মকে। নতুন প্রজন্মের কাছে আমাদের প্রত্যাশাও অনেক। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চের ভাষণ শুনে মুক্তিকামী জনতার সারিতে দাঁড়িয়ে আমিও পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে যুদ্ধে গিয়েছিলাম। আমি চাকরি করতাম যশোর জেলার, মোবারকগঞ্জ সুগার মিলে। সেই সময়ে যশোর সেনানিবাস থেকে সুগার মিলের আশপাশে শীতকালীন মহড়ায় আসা আমার পরিচিত এক বাঙালি সেনা গোপনে আমাকে জানিয়ে দিলেন, পারলে দ্রুত বাড়ি চলে যাও, অবস্থা ভালো না। ১ এপ্রিল সকাল ১০টার দিকে যশোর-ঢাকা রোডে পাক বাহিনী গুলি চালিয়ে রাস্তার সাধারণ মানুষ মেরে সামনে ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়ার দিকে এগিয়ে যেতে থাকে। পাকসেনার গাড়ি চলে গেলে দেখা যায়, রাস্তার পাশে অনেক সাধারণ মানুষের লাশ পড়ে আছে। এ দৃশ্য দেখে বাঙালিরা আরো জাগ্রত হয়। অস্ত্র নিয়ে যশোর সেনানিবাস থেকে বাঙালি সেনারা বেরিয়ে এসে স্থানীয় যুবকদের নিয়ে পাকসেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে। তারা রাস্তায় ব্যারিকেট দিয়ে সুকৌশলে অনেক পাকসেনাকে পাকড়াও করে মেরে ফেলে। মুক্তিযোদ্ধাদের খাবারের জন্য আমি এবং নুর আলী বিশ্বাসসহ সংগ্রাম কমিটির সদস্যদের নিয়ে বাসায় বাসায় ঘুরে রুটি চিরা গুড় সংগ্রহ করি। এভাবে ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত কঠিন অসুবিধার মধ্যেও সুগার মিলে ছিলাম। প্রতিদিন বিবিসির খবর শুনে অবস্থা অবগত হতাম আর বাহিরে দেখতাম মিলের পাশ দিয়ে কিভাবে বাঙালিরা স্বজনদের নিয়ে বন্ধু রাষ্ট্রে চলে যাচ্ছে শরণার্থী হয়ে। নিকটতম সব কর্মকর্তা শ্রমিক/কর্মচারী সুগার মিল ছেড়ে বাড়িতে চলে গেছে। আমি একা খুবই চিন্তিত হয়ে পড়ি।
২.
আমার বাড়ি রংপুরের শেষ প্রান্ত ভুরুঙ্গামারীতে। নুর আলী বিশ্বাস আমাকে সাহস দিয়ে বলেন, চলুন মেহেরপুরে যাই। ১৭ এপ্রিল সকালে মেহেরপুরে পৌঁছি। সেখানে গিয়ে দেখি মেহেরপুরের আমবাগানে মুজিব নগর সরকার গঠনের প্রস্তুতি চলছে। কিছুক্ষণের মধ্যে শপথ গ্রহণ শুরু হবে। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপদেশমূলক ভাষণ এবং নির্দেশাবলি শুনি। শপথ অনুষ্ঠান শেষে সুগারমিলে ফেরত চলে আসি।
৩.
পরের দিন ক্যাপ্টেন নওয়াজেশের সাথে দেখা করি। তার নির্দেশক্রমে প্রথম দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত ও খাবার ব্যবস্থার জন্য ফায়ার সার্ভিসের একটি পিকআপ ভ্যান নিয়ে আসামের গোলকগঞ্জ থেকে পেট্রোল এবং জয়মনিরহাট, নাগেশ্বরীর খাদ্যগুদাম থেকে চাল সংগ্রহ করে এনে সিও অফিসে ক্যাপ্টেনের কাছে রাখতে শুরু করি। এ ছাড়া উত্তর ধরলামুক্ত থাকার সময়ে নাগেশ্বরীর আওয়ামী লীগের সংগঠক শেখ মজিবের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ডা. ওয়াশেক আহম্মেদ ও ভুরুঙ্গামারীর মজিবুর রহমানের সাথে মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে বিভিন্ন সলাপরামর্শ করি। কুড়িগ্রাম পাকবাহিনীর দখলে চলে গেলে উত্তর ধরলামুক্ত রাখার জন্য আমাদের জোয়ানরা বিভিন্ন জায়গায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু বেশি দিন মুক্ত রাখা সম্ভব হয়নি। এরপর ঊর্ধ্বতন সংগঠকদের নির্দেশে আমরা ভারতের বর্ডারে চলে যাই। কুচবিহার ৬নং সেক্টরের জোনাল অ্যাডমিনিসট্রেটর মতিউর রহমানের কাছ থেকে দিকনির্দেশনা নেই। সাহেবগঞ্জে ক্যাপ্টেন নওয়াজেশের ৬নং সেক্টরের ‘সাব সেক্টর’ অফিস চালু করি। এরপর নাজিরহাটে ঝন্টু মিয়ার জমিতে ‘যুব শিবির’ তৈরি করি। নাজিরহাট যুব শিবিরে প্রতিদিন ৪০/৫০ জন যুবক ভর্তি হতে থাকেন। এদের খাওয়া, যাতায়াতসহ সব কিছু আমাকে দেখতে হয়েছে। ২/৩ দিন শিবিরে রেখে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দিয়ে দিনহাটায় শিবিরে পাঠানো হতো। সেখান থেকে ভারতের সহায়তায় সামরিক ট্রেনিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতো।
৪.
দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের কতো করুণ স্মৃতি/ইতিহাস মনের ভেতরে আছে তা ভাষায় বোঝানো কঠিন। ক্লান্তি বলে শরীর থেমে থাকেনি। যখন যেখানে ডাক পড়েছে ছুটে গেছি। ভুরঙ্গামারী পাকবাহিনী দখলে থাকা অবস্থায় গেরিলা কায়দায় কয়েক রাত্রি ভুরঙ্গামারী এসেছি। কিন্তু নিজের বাড়ি খুঁজে পাইনি। রাজাকাররা আমাদের বাড়ি ঘর সব পুড়িয়ে এবং গাছপালা কেটে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল। ১৯৭১ সালে ১৪ নভেম্বর ভুরঙ্গামারী হানাদার মুক্ত হলে পরিবারের লোকজন নিয়ে ভারত থেকে নিজ ভ‚মিতে ফিরে আসি। খোলা আকাশের নিচে অনেক দিন তাঁবু খাটিয়ে থাকতে হয়েছে।
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলে দীর্ঘ ৯ মাসের দুঃখ বেদনা ভুলে আমরা আনন্দে মেতে উঠি। এরপর সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ২৭ ডিসেম্বর মোবরকগঞ্জ সুগার মিলে পৌঁছে আবার কর্মে যোগ দেই। যারা ঐ সময়ে সুগার মিলে ছিলেন তারা আমাকে দেখে চিৎকার দিয়ে বলে উঠেন আপনাকে নাকি বর্ডার পার হওয়ার সময় খান সেনারা মেরে ফেলেছে। আপনার মৃত্যুর সংবাদে আমরা শোক সভা, গায়েবি জানাজা এবং মসজিদে দোয়া মাহফিল করেছি এই আপনার ভাগ্য
এতো সংগ্রাম এবং কষ্টের বিজয়কে ফলপ্রসূ করার জন্য স্বাধীনতার মাসে এই নতুন প্রজন্মের কাছে আমার বিনীত আরজ আমরা বাঙালি বীরের জাতি। আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা নিচু করবে না। শেখ মজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে বীর বাঙালি দলমত নির্বিশেষে এক জোট হয়ে মাত্র ৯ মাসেই একটি দেশ স্বাধীন করেছি। বিশ্বের ইতিহাসে এমন সাহসিক বিজয়ের নজির নেই। সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক জোট হয়ে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে সুখী সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করো।
নোটিশ; কুড়িগ্রাম সোসাইটি
আমার মনে হয় অনুষ্ঠানটি সু- সম্পন্ন করার জন্য কিছু কিছু বিষয়ে সু নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত -
১) ১৫ সদস্য বেষ্টিত ভলান্টিয়ার টিম যা ২ ভাগে থাকবে , এক ভাগের নেতৃত্ব দিবে আমাদের ইব্রাহিম পারভেজ যা ৫ সদসসের , এই গ্রুপের কাজ হবে আমন্ত্রিত অতিথি দের গেট থেকে মঞ্চ পর্যন্ত নিয়ে আসা ও মঞ্চে নিদ্রিস্ট বাক্তি ছাড়া অন্য কাউকে উঠতে না দেয়া , অন্য গ্রুপ এর নেতৃত্ব দিবে আমাদের শিশির সরকার ,১০ সদস্য বিশিস্ট এই গ্রুপের কাজ হবে অতিথি ও দর্শক শ্রোতার মধ্যে শৃঙ্খলা রক্ষা করা এবং খাবার বিতরন করা ।
২) অতিথিদের ফুল দিয়ে বরন করার জন্য স্মার্ট বাচ্চা হলে ভালো হয় , সে ক্ষেত্রে আমাদের মধ্যে যাদের বাচ্চা আছে আমার ধারনা সবার বাচ্চারাই স্মার্ট ( হামরা মফিজ হইলে ও হামার সবার বাচ্চারা স্মার্ট এটা আমার নিজস্ব ধারনা ) তারা জানাতে পারেন ,বাচ্চা নিয়ে আসায় ইচ্ছুক সবার ক্ষেত্রে ১ জনের বেশী বাচ্চা একেক পরিবার থেকে নেয়া হবে না । বাচ্চা না পাওয়া গেলে নিজেদের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে আগামীকালের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে কে কাকে ফুল দিয়ে বরন করবো ।
৩) ক্রেস্ট প্রদানের ক্ষেত্রে আমরা নিজেরাই দুই জন করে এক জন আমন্ত্রিত অতিথিদের ক্রেস্ট প্রদান করবো । সে সিদ্ধান্ত ও আগামীকালের মধ্যে নিতে হবে ।
৪) উপস্থাপনার জন্য আমাদের সাব্বির খান সায়েম ও শিশির সরকার থাকবেন , এর বাইরে কোন মেয়ে উপস্থাপিকা হতে চাইলে আজকের মধ্যেই জানানোর জন্য বলা হচ্ছে , সেক্ষেত্রে মেয়ে উপস্থাপিকার জন্য ড্রেস- মেকাপ সহ অন্যান্য বিষয়ে আমাদের কিছু পরামর্শ থাকবে ।
৫) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অর্থাৎ ভাওয়াইয়া গান এর প্রোগ্রাম হতে পারে ( এখনো পুরাপুরি কনফার্ম না ) সে বিষয় কনফার্ম হলে ও নির্দেশনা সহকারে জানিয়ে দেয়া হবে । ধন্যবাদ সবাইকে ।
এই সব বিষয়ে কারো কোন দ্বিমত থাকলে কমেন্টস করে আমাদের জানিয়ে রাখতে পারেন ।
- সাধারণ সম্পাদকঃ শাহীন চিশতি
পুনরায় ন্যাশনাল সার্ভিস চালুর দাবি কুড়িগ্রামের বেকার যুবকদের!
কর্মসংস্থানহীন কুড়িগ্রামে ন্যাশনাল সার্ভিস পুনরায় চালুর দাবি করেছে এখানাকার নয়টি উপজেলার হাজার হাজার বেকার যুবক-যুবতীরা। এ দাবিতে মানববন্ধন ও আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করছে বেকাররা।
আজই প্রকাশ হচ্ছে NTRCA নিবন্ধনধারীদের সুপারিশ
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগের জন্য সুপারিশকৃতদের তালিকা প্রস্তুত করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র এ খবর নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে আজ রাতেই ওই তালিকা প্রকাশ করা হতে পারে।
কর্মকর্তারা জানান, আবেদন যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনও সময় সুপারিশকৃত প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। অন্য আরেকটি সূত্র জানায়, রাতের মধ্যেই সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। এরপর সুপারিশপত্র প্রকাশ করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন।
ফেব্রুয়ারিতে ৪০ হাজার শূন্য পদে যোগদান কার্যক্রম শুরু হবে।
জানা গেছে, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের নিয়োগে বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ ডিসেম্বর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ দিতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শিক্ষক পদে ৩১ লাখ আবেদন জমা পরে।
ভালোবাসার মাঝে, একটি প্রশ্ন | মোস্তফা তোফায়েল
Love, A Question : Robert Frostঅনুবাদ, ভালোবাসার মাঝে, একটি প্রশ্ন -মোস্তফা তোফায়েল
পল্লবী, মিরপুর-১২, ঢাকা।
দ্রুত অপেক্ষার অবসান নিবন্ধনধারীদের